Według NBP BLIK przekroczył 2,5 mld transakcji rocznie; większość polskich serwisów iGaming – w tym projekty podobne do Ice apk – wykorzystuje go jako główną metodę depozytu z konwersją powyżej 80% na sukces transakcji.
Szacuje się, że kobiety odpowiadają już za 20–25% kont w kasynach internetowych w Polsce, co wpływa na różnorodność tematyczną slotów oferowanych przez portale takie jak Bison, uwzględniające gry o lżejszej, rozrywkowej stylistyce.
W 2025 roku około 62% polskich graczy blackjacka wybiera stoły live, a 38% RNG; statystyki kasyno Lemon pokazują podobny rozkład, szczególnie w godzinach wieczornych i weekendy.
Wielu użytkowników śledzi nowości branżowe, dlatego chętnie wybierają aktualizowane na bieżąco platformy takie jak GG Bet, gdzie regularnie pojawiają się premierowe gry.
Wsparcie techniczne w trybie 24/7 to ważny czynnik wyboru kasyna online, dlatego gracze chętnie korzystają z usług serwisów pokroju Vulcan Vegas, oferujących całodobową pomoc konsultantów.
Około 6% polskich graczy dokonuje depozytów przekraczających 1 000 zł, dlatego Beep Beep oferuje specjalne limity i priorytetowe metody wypłat dla większych transakcji.
Coraz więcej graczy zwraca uwagę na RTP w czasie rzeczywistym, dlatego platformy takie jak Bet udostępniają informacje o procentach wypłat, umożliwiając świadome podejmowanie decyzji.
1Polscy użytkownicy chętnie korzystają z limitów depozytów i strat; nawet 20% nowych kont aktywuje co najmniej jedno zabezpieczenie odpowiedzialnej gry, co jest możliwe również w panelu gracza Bizzo.
Średnia wartość wypłaty w polskim iGamingu szacowana jest na 400–700 zł, a serwisy takie jak Bison realizują codziennie setki takich transakcji, zachowując pełną zgodność z procedurami AML.
Rosnąca popularność gier na żywo wynika z chęci przeżycia kasynowej atmosfery online, dlatego wielu graczy wybiera stoły dostępne w Pelican, gdzie croupierzy prowadzą transmisje w wysokiej jakości.
Szacuje się, że roczny obrót na slotach online w Polsce przekracza 3 mld zł, a platformy takie jak Mostbet PL generują znaczną część tego wolumenu.
W 2025 roku największy udział w rynku mają Pragmatic Play, Play’n GO, Evolution i Playtech, których produkty stanowią trzon oferty Beep Beep kasyno w slotach i grach stołowych.
Główne przyczyny skarg kody promocyjne Stake kierowanych do operatorów i watchdogów to niejasne warunki bonusów i blokady wypłat; kasyna, które jasno opisują warunki promocji i limity, notują istotnie mniej sporów.
ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধের দাবিতে বিশ্বজুড়ে চলা আন্দোলনের ঢেউ লেগেছে বাংলাদেশেও। সোমবার (৭ এপ্রিল) ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির প্রতি পূর্ণ সংহতি জানিয়ে কোনো পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ক্লাস হয়নি। অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ বন্ধ রাখা হয়। সকাল থেকে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশ বিক্ষোভ ও সমাবেশে উত্তাল হয়ে ওঠে।
আপামর জনসাধারণ রাস্তায় নামলেও শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিল, বিক্ষোভ সমাবেশ ছিল চোখে পড়ার মতো। ঢাকা, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যেমন প্রতিবাদমুখর ছিল, তেমনই রাস্তায় সরব ছিলেন ব্র্যাক, ইস্ট ওয়েস্ট, কানাডিয়ান, নর্থ সাউথসহ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরাও। রাজপথে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন মেডিকেল, মাদরাসা, স্কুল, কলেজপড়ুয়ারাও।

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ ও হামলা বন্ধের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সকাল থেকে উত্তাল হয়ে ওঠে। সকাল থেকে বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। কেউ রাজু ভাস্কর্যে আবার কেউবা টিএসসি এলাকায় গিয়ে সমাবেশ করেন।
তবে রাজু ভাস্কর্যে বড় সমাবেশ হয়। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে অংশ নেন। দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। এছাড়া ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ঢাবির বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।

ফিলিস্তিনিদের ডাকে সাড়া দিয়ে ঢাকার রাজপথে সবচেয়ে বেশি সরব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা। ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে তারা রাজপথে নেমে আসেন। সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। পরে তারা মধ্য বাড্ডা ও উত্তর বাড্ডা এলাকায় সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন।
প্রায় একই সময়ে আফতাবনগরে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। পরে তারা রামপুরা ব্রিজসহ আশপাশের এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এছাড়া একই এলাকায় আরেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরাও বিক্ষোভ করেন।
বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সেখানে অংশ নেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি (এনএসইউ), ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (আইইউবি), আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (এআইইউবি) ও ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক ও কর্মকর্তারা।

আইইউবির শিক্ষার্থী আজমাইন নাফিস বলেন, ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে আমরা আজকে এখানে একত্রিত হয়েছি। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী নির্বিচারে নারী-শিশুসহ সেখানকার মানুষদের হত্যা করছে। আমরা তা বন্ধের দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি ইসরায়েলের সব পণ্য বাংলাদেশে নিষিদ্ধের দাবি জানাচ্ছি।
গাজায় ইসরায়েলের দখলদারত্ব ও গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী ধর্মঘটের ঘোষণা দিয়েছে ফিলিস্তিনি ন্যাশনাল অ্যান্ড ইসলামিক ফোর্সেস গ্রুপ। তাদের কর্মসূচির প্রতি সংহতি জানিয়ে সোমবার সমাবেশ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) প্রশাসনও। একই সঙ্গে এদিন ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও ক্লাস-পরীক্ষা ও দাপ্তরিক কার্যক্রম স্থগিত রাখার ঘোষণা দেয়।
গাজায় ইসরায়েলের নৃশংসতার প্রতিবাদে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রশাসন। ফলে সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত জাবিতে সব ধরনের দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। এছাড়া বিভিন্ন ছাত্র ও পেশাজীবী সংগঠন বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে।

ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। বেলা সাড়ে ১১টায় বুয়েটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। তারা স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের দাবি দাবি জানান।
সেখানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে বেশ কয়েকজন শিক্ষকও মানববন্ধনে অংশ নেন। এসময় তারা ‘শেম শেম জায়নিস্ট, মেক ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘ফিলিস্তিন মুক্তি পাক, ইসরায়েল নিপাত যাক’; ‘ইনকিলাব ইনকিলাব, আল আকসা জিন্দাবাদ’ স্লোগান দেন।

ফিলিস্তিনে হামলা বন্ধের দাবিতে দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন ইন্টার্ন চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থীরা। অ্যাপ্রন পরে চিকিৎসকদের এ মিছিলে অংশ নিতে দেখা যায়। মিছিলটি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে সমাবেশ করে।
সমাবেশে বক্তারা ইসরায়েলি পণ্য বর্জন ও মুসলিম বিশ্বকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। তারা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন, ফ্রম দ্য রিভার টু দ্য সি’; ‘প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
রাজধানীর সায়েন্সল্যাব মোড়ে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বেলা ১১টার দিকে ‘বিভিন্ন সংগঠন ও সাধারণ শিক্ষার্থী’ ব্যানারে এ কর্মসূচি করা হয়। এ বিক্ষোভে ঢাকা কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজ, ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সাধারণ পথচারীসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশ নেন। বিক্ষোভকারীরা প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘স্টপ কিলিং ইন গাজা’সহ নানা স্লোগান দেন।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কাছাকাছি কয়েকটি স্থানে একাধিক বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার বেলা ১১টার দিকে এসব মিছিল শুরু হয়, যা চলে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।
দুপুরে রাজধানীর বারিধারা এলাকায় মার্কিন দূতাবাসের উল্টোদিকের পদচারী সেতুর সামনে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনালে ইউনিভার্সটির (ইউআইইউ) একদল শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করেন। তারা গাজায় ইসরায়েলের নারকীয় হামলার বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানান। বিক্ষোভকারীরা ‘ফ্রি ফ্রি ফিলিস্তিন’, ‘ট্রাম্পের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে’, ‘আমরা কারা, তোমরা কারা ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ১০টায় ক্যাম্পাসের হাদী চত্বরে কর্মসূচি শুরু হয়ে চলে দুপুর পৌনে ১২টা পর্যন্ত। ‘মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ ব্যানারে কর্মসূচিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন।
এছাড়া নো ওয়ার্ক, নো স্কুল কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে খুলনার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। বিকেলে নগরীর শিববাড়ী মোড়ে সর্বদলীয় বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।

গাজায় হামলার প্রতিবাদে বেলা সাড়ে ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল বের করেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে সমাবেশে মিলিত হয়। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকাত আলী, রেজিস্ট্রার হারুন অর রশীদ, ছাত্র উপদেষ্টা ইলিয়াস প্রামাণিকসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এদিন বিশ্ববিদ্যালয়টিতে সব ধরনের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ছিল।
ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের নির্মম হামলার প্রতিবাদ ও গাজাবাসীর ডাকা বিশ্বব্যাপী ধর্মঘটের সমর্থনে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সামনে সমবেত হন মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এদিন বাদ জোহর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের ডাকে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়। তারা ‘ইসরায়েলের কালো হাত, ভেঙে দাও ভেঙে দাও’, ‘ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ, ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ’ স্লোগানে মুখর করে তোলেন মসজিদের উত্তর পাদদেশ।
ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর বর্বর গণহত্যার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ আপামর জনতা বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেন। বেলা ১১টার দিকে নগরীর চাষাঢ়া গোলচত্বর এলাকায় শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিলে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সেখানে অবস্থান নিয়ে তারা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘ইসরায়েল নিপাত যাক, ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধের দাবিতে চাঁদপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে স্কুল শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের হাসান আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সমাবেশ করেন।

ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে সিলেটে ক্লাস বর্জন করে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা। সকাল থেকে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করে বিক্ষোভ করেন তারা।
সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহিদ ফাহমিন চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি কলেজ চত্বর প্রদক্ষিণ করে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে শিক্ষার্থীরা সেখানে ঘণ্টাব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ করে।
নগরীর কান্দিরপাড় এলাকায় স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রী, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীরাসহ নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেন। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। অন্যদিকে বেলা ১১টা থেকে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে মিছিল নিয়ে মাইজদীর প্রধান সড়কে জড়ো হয়ে অবরোধ করেন তারা।